প্যালিয়েটিভ কেয়ারকে পরিচিত করার প্রচেষ্ঠা ৯০-এর দশকে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছিল। শিশুদের জন্য ‘আশিক’ প্যালিয়েটিভ কেয়ার এবং আফজালুন্নেসা ফাউন্ডেশনের প্রচেষ্টা পার হয়ে পরবর্তীতে ২০০৭ সালে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) দৃশ্যমান প্যালিয়েটিভ কেয়া্রের সূচনা হয়, যা প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিয়ে নতুন করে ভাবনার পরিবেশ তৈরি করে।
সীমিত পরিসরে শুরু হওয়া প্যালিয়েটিভ কেয়ার-এর সার্বিক সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নতুন সংযোজন হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হন সমাজের ব্যক্তিবর্গ এবং অন্যান্য বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।
পরবর্তীতে প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিয়ে কাজ করার জন্য ২০১১ সালে ‘প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অব বাংলাদেশ (পিসিএসবি)’ গঠিত হয় যা নিবন্ধিত হয় ২০১৩ সালে।
02ব্যাংক তথ্যঃ যাকাত
প্যালিয়েটিভ কেয়ার (প্রশমন সেবা) চিকিৎসাসেবা এবং সার্বিক পরিচর্যা পদ্ধতি। এটি মমতা ও বিজ্ঞানের সমন্বয়ে নিরাময় অযোগ্য জীবনসীমিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ভোগান্তি কমানো এবং মর্যাদা রক্ষার কথা বলে।
জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অসুস্থ ব্যক্তি ও তার পরিবারের পাশে কমিউনিটি সহায়তা এবং স্বাস্থ্যব্যবস্থার উপস্থিতি নিশ্চিত করা, সেই সাথে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সহযোগিতা প্যালিয়েটিভ কেয়ারের মূলনীতি।
03যোগাযোগ মাধ্যম
বিকাশ
সবার জন্য এই সংগঠিত সেবা ব্যবস্থাপনা সহজলভ্য করা জনসচেতনতা, প্রশিক্ষণ ও দৃশ্যমান সেবা ব্যবস্থাপনা এবং জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন।
বিকাশ
স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতিটি স্তরে যত্নের এই ধারণাকে অন্তর্ভূক্ত করা চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার ক্ষেত্র তৈরি স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন ও গণমানুষের অংশগ্রহণ এবং সমন্বয় সাধন সমন্বিত হোম কেয়ার সার্ভিস ও পরিবারের পরিচর্যাকারীদের জন্য প্রশিক্ষণ একই লক্ষ্যে সম্পৃক্ত অন্যান্য সংগঠনের সাথে সমন্বয় সমাজ ভিত্তিক দেশীয় সংস্কৃতি অনুযায়ী প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রদান।